আরিনের বাবা লিফট টেকনিশিয়ান অহিদুল ইসলাম এবং তার স্ত্রী দিন-রাত এক করে ছেলেকে পড়াতে সময় নিয়েছিলেন। ফলস্বরূপ, ইংরেজি বর্ণমালা, কবিতা, দিন-সপ্তাহ-বারো মাসের নাম এবং বাংলা ভাষার মৌলিক জ্ঞান খুব দ্রুত আত্মস্থ করে ফেলেছে এই প্রতিভাবান শিশুটি।
আপ্লুত করেছে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস
ছেলের এই দক্ষতা দেখে ভিডিওসহ আবেদন পাঠান অহিদুল। তা দেখে মোহিত হয়ে রেকর্ডে নাম অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেন। স্বীকৃতিপ্রাপ্তির পর, অহিদুল জানান,“আমরা চাই, ছেলে পড়াশোনা চালিয়ে অনেক বড় কিছু হোক; আইপিএস অফিসার হোক।”
পাড়া‑প্রতিবেশীরাও খুশিতে বেজায়
ভাঙড়ের সোনপুর অঞ্চলের মানুষ এই সুসংবাদে আনন্দিত। একেকজনের মুখে সন্তুষ্টির হাসি, আরিনের সাফল্য তাদেরই স্বপ্নের ছোঁয়া হয়ে উঠেছে। আহিদুলের উচ্চাকাঙ্ক্ষা—ছেলেকে গড়ে তুলবেন একক তাই দৃঢ়পদে, যাতে আইপিএস বা অন্য যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেশের সেবা করতে পারে।