রাজার খুনের পর থেকেই সোনম নিখোঁজ ছিলেন, যার ফলে তাঁর জড়িত থাকার বিষয়ে সন্দেহ ঘনীভূত হয়েছিল। এই ঘটনায় সোনম ছাড়াও আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মেঘালয় পুলিশ এই গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা পুলিশের এই কাজের প্রশংসা করেছেন।
পুলিশি তদন্তে জানা গেছে, সোনমই তাঁর স্বামীকে খুনের জন্য সুপারি কিলার নিয়োগ করেছিলেন। গত ১৯ মে রাজা ও সোনমের বিয়ে হয় এবং এর পরদিনই তাঁরা মেঘালয় রওনা দেন। ১১ দিন পর রাজার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। সোনম সর্বশেষ গত ২৩ মে তাঁর আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। নিখোঁজ হওয়ার পর এমনও সন্দেহ করা হয়েছিল যে তাঁকে অপহরণ করে বাংলাদেশে নিয়ে যাওয়া হতে পারে, কারণ তাঁরা যে এলাকায় নিখোঁজ হয়েছিলেন তা সীমান্তের কাছেই।
এই ঘটনায় একদিকে যেমন স্বামী হত্যার রহস্য উন্মোচিত হয়েছে, তেমনই অন্যদিকে সোনমের আত্মসমর্পণে মামলার তদন্তে নতুন গতি এসেছে।