তিনি বলেন, দুই দেশের কৌশলগত ও অর্থনৈতিক স্বার্থের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সমন্বয় এই চুক্তির সম্ভাবনাকে জোরদার করছে। লুটনিক উল্লেখ করেন, অতীতে ভারতের রাশিয়ার সঙ্গে অস্ত্র চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উদ্বেগের কারণ ছিল, তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে এই প্রবণতা পরিবর্তিত হচ্ছে এবং ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা বাড়ছে। তিনি আরও জানান, দুই দেশ ৫০০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করতে সাহায্য করবে।
এই চুক্তির দ্রুত অগ্রগতির পেছনে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে সুসম্পর্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এছাড়াও, মার্কিন কংগ্রেস সদস্যদের মোদীর প্রশংসা এবং দ্বিতীয় লেডির সফরসহ নরম কূটনীতির প্রচেষ্টা দুই দেশের সম্পর্ক মজবুত করতে সহায়তা করেছে। যদিও চুক্তির নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারিত হয়নি, লুটনিকের মন্তব্য ইঙ্গিত দেয় যে, এটি শীঘ্রই বাস্তবায়িত হতে পারে। এই চুক্তি দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং বাজারে প্রবেশাধিকারের সুযোগ সম্প্রসারণে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।