বিশেষত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উদ্দেশ্য করে পুতিনের বার্তা রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ট্রাম্প পুতিনকে বোঝানোর চেষ্টা করলেও, পুতিন তার সিদ্ধান্তে অটল থাকেন। তিনি স্পষ্ট হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে, বিমান ঘাঁটিতে হামলার জবাব এতটাই কঠোর হবে যা বিশ্ব মনে রাখবে। পুতিন এও বলেছেন যে, ইউক্রেন দ্বারা রাশিয়ার সীমান্তের অভ্যন্তরে চালানো হামলা এখন অসহনীয় হয়ে উঠেছে। এই কথোপকথনে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়েও আলোচনা হলেও, মূল বিষয় ছিল ইউক্রেন ইস্যু। গত সপ্তাহে ইউক্রেন রাশিয়ার প্রধান সামরিক বিমান ঘাঁটিগুলোতে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এগুলোকে যুদ্ধ ঘোষণার সমতুল্য বলে আখ্যায়িত করেছেন। ইউক্রেনকে আমেরিকা এবং ন্যাটোর সামরিক সহায়তা রাশিয়ার প্রতিক্রিয়াকে আরও তীব্র করে তুলেছে। পুতিনের খোলাখুলি হুমকির পর ইউক্রেনের উপর বড় আকারের বিমান বা ক্ষেপণাস্ত্র হামলার আশঙ্কা বেড়ে গেছে।